ভুয়া ডাক্তার-প্রতারণা বন্ধে চিকিৎসকদের ওয়েবসাইট
এখন থেকে ভুয়া চিকিৎসক খুব সহজেই ধরা যাবে। এর জন্য বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) তাদের নিবন্ধিত ৭০ হাজার চিকিৎসকের সম্পূর্ণ তথ্য তাদের ওয়েবসাইটে দিয়েছে। চিকিৎসকের বিষয়ে সন্দেহ হলে ওই চিকিৎসকের বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন নম্বর নিয়ে সার্চ দিলেই বের হয়ে যাবে ওই চিকিৎসক ভুয়া নাকি সঠিক। ওই চিকিৎসকের নাম, ঠিকানা ও ছবিসহ বিস্তারিত তথ্য পেতে bmdc.org.bd এই ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
বিশ্বের যে কোন প্রান্তে বসে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ থেকে পাশ করা বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত ৭০ হাজার এমবিবিএস ও ডেন্টাল ডাক্তারদের তথ্য পাওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে যে কেউ বিএমডিসির ওয়েব সাইটে ঢুকে কম্পিউটার মাউসের বাটন ক্লিক করেই জানতে পারবে চিকিৎসক আসল নাকি ভুয়া!
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের নিজস্ব ওয়েভ সাইটে রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত এসব চিকিৎসকদের তথ্য প্রকাশ করেছে।
বিএমডিসির তথ্যানুসারে বর্তমানে দেশে বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত এমবিবিএস ও ডেন্টাল ডাক্তারের মোট সংখ্যা ৭৮ হাজার ৫৯৯ জন। তন্মধ্যে ৭২ হাজার ২৪৩ জন এমবিবিএস ও ৬ হাজার ৩৫৬ জন ডেন্টাল ডাক্তার রয়েছেন।
বিএমডিসির একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, বছরখানেক আগে থেকেই ওয়েবসাইটি চালু রয়েছে। এখন পর্যন্ত ওয়েবসাইটিতে ক্রমানুসারে ১ থেকে ৭০ হাজার ডাক্তারের নাম ও ছবি, রেজিস্ট্রেশন নাম্বার, বাবার নাম ও ঠিকানা দেয়া আছে। তন্মধ্যে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করা ৬৬ হাজার এমবিবিএস ও ডেন্টাল কলেজের ৪ হাজার ডাক্তার রয়েছেন। খুব শিগগিরই বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত সকল ডাক্তারের তথ্য বিএমডিসির ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে বলে তারা দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিএমডিসির রেজিস্ট্রার ডা. জাহেদুল হক বসুনিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, রাজধানীসহ সারাদেশে বৈধ ডাক্তারের পাশাপাশি ভুয়া ডাক্তারের ছড়াছড়ি।
এক শ্রেণির প্রতারক ডাক্তারি পাশ না করেও নিজেদের এমবিবিএস ও ডেন্টাল ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ভিজিট নিয়ে রোগী দেখছেন। নামের আগে পরে বিভিন্ন ডিগ্রির নাম জুড়ে দিয়ে বিশেষজ্ঞ সেজে বসে থাকেন। এসব প্রতারক কথিত ডাক্তাররা রোগ নির্ণয়ের নামে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়েও বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার থেকে মোটা অংকের কমিশন াতিয়ে নিচ্ছেন। ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে বিভিন্ন সময় ভূয়া ডিগ্রীধারী ডাক্তার ধরা পড়েছে।
সাধারণ মানুষকে ভুয়া ডাক্তারদের অপচিকিৎসার হাত থেকে রক্ষা করতে ওয়েবসাইটিতে ডাক্তারদের প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত দেয়া আছে। শুধু ডাক্তারের রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার জানলে ওয়েবসাইটে ঢুকে নম্বরটি বসিয়ে ক্লিক করে যে কেউ জেনে নিতে পারেন তিনি বিএমএর বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত ডাক্তার কিনা।
বিএমডিসির রেজিস্ট্রার জানান, তারা ওয়েবসাইটিকে আরো তথ্যসমৃদ্ধ করতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। প্রত্যেক ডাক্তারের কাছে হালনাগাদ রেজিস্ট্রেশন থাকা অত্যাবশ্যক উল্লেখ করে তিনি বলেন, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই কিভাবে স্বয়ংক্রীয়ভাবে মোবাাইলে ম্যাসেজ পাঠানো যায় সে ব্যাপারটি চিন্তাভাবনা চলছে।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের নিজস্ব ওয়েভ সাইটে রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত এসব চিকিৎসকদের তথ্য প্রকাশ করেছে।
বিএমডিসির তথ্যানুসারে বর্তমানে দেশে বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত এমবিবিএস ও ডেন্টাল ডাক্তারের মোট সংখ্যা ৭৮ হাজার ৫৯৯ জন। তন্মধ্যে ৭২ হাজার ২৪৩ জন এমবিবিএস ও ৬ হাজার ৩৫৬ জন ডেন্টাল ডাক্তার রয়েছেন।
বিএমডিসির একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, বছরখানেক আগে থেকেই ওয়েবসাইটি চালু রয়েছে। এখন পর্যন্ত ওয়েবসাইটিতে ক্রমানুসারে ১ থেকে ৭০ হাজার ডাক্তারের নাম ও ছবি, রেজিস্ট্রেশন নাম্বার, বাবার নাম ও ঠিকানা দেয়া আছে। তন্মধ্যে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে পাশ করা ৬৬ হাজার এমবিবিএস ও ডেন্টাল কলেজের ৪ হাজার ডাক্তার রয়েছেন। খুব শিগগিরই বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত সকল ডাক্তারের তথ্য বিএমডিসির ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে বলে তারা দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বিএমডিসির রেজিস্ট্রার ডা. জাহেদুল হক বসুনিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, রাজধানীসহ সারাদেশে বৈধ ডাক্তারের পাশাপাশি ভুয়া ডাক্তারের ছড়াছড়ি।
এক শ্রেণির প্রতারক ডাক্তারি পাশ না করেও নিজেদের এমবিবিএস ও ডেন্টাল ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ভিজিট নিয়ে রোগী দেখছেন। নামের আগে পরে বিভিন্ন ডিগ্রির নাম জুড়ে দিয়ে বিশেষজ্ঞ সেজে বসে থাকেন। এসব প্রতারক কথিত ডাক্তাররা রোগ নির্ণয়ের নামে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়েও বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার থেকে মোটা অংকের কমিশন াতিয়ে নিচ্ছেন। ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে বিভিন্ন সময় ভূয়া ডিগ্রীধারী ডাক্তার ধরা পড়েছে।
সাধারণ মানুষকে ভুয়া ডাক্তারদের অপচিকিৎসার হাত থেকে রক্ষা করতে ওয়েবসাইটিতে ডাক্তারদের প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত দেয়া আছে। শুধু ডাক্তারের রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার জানলে ওয়েবসাইটে ঢুকে নম্বরটি বসিয়ে ক্লিক করে যে কেউ জেনে নিতে পারেন তিনি বিএমএর বৈধ রেজিস্ট্রেশনপ্রাপ্ত ডাক্তার কিনা।
বিএমডিসির রেজিস্ট্রার জানান, তারা ওয়েবসাইটিকে আরো তথ্যসমৃদ্ধ করতে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। প্রত্যেক ডাক্তারের কাছে হালনাগাদ রেজিস্ট্রেশন থাকা অত্যাবশ্যক উল্লেখ করে তিনি বলেন, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই কিভাবে স্বয়ংক্রীয়ভাবে মোবাাইলে ম্যাসেজ পাঠানো যায় সে ব্যাপারটি চিন্তাভাবনা চলছে।