ভিটামিন এ, বি২, সি, ই, কে, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক, কপার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার পালং শাক। রান্না ছাড়াও সালাদ, স্যুপ অথবা জুস করেও খাওয়া যায় মজাদার এই শাক।
এ ছাড়া এর মধ্যে রয়েছে লুটেইন ও জিয়েক্সাথিন। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিভিন্ন রোগের সাথে লড়াই করতে সাহায্য করে, যেমন—বয়সের কারণে হওয়া পেশির সমস্যায় ভালোভাবে লড়াই করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পালং শাকে এমন কিছু খাদ্যগুণ আছে যা শরীরকে ক্যানসারের জীবাণু থেকেও মুক্ত রাখবে। কিছু গবেষনায় দেখা গেছে, পালং শাক প্রায় সব ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
পালং শাকে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ এবং বিটা কেরোটিন থাকায় তা কোলনের কোষগুলোকে রক্ষা করে। পালং শাকের রস শরীরে নতুন সেল তৈরি করতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় , নিয়মিত পালং শাক খেলে কোলেস্টরলের ভয় কমে। হার্টও ভাল থাকে। এছাড়া এটি যেমন উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে তেমিন ডায়বেটিস রোগীদের গ্লুকোজও নিয়ন্ত্রনে রাখে।
এছাড়াও পালং শাকে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান লিভার সুস্থ রাখে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি শক্তিশালী করে শরীরের হাড়কে। চোখের সুস্থতায়ও এই শাক অতুলনীয়।