গত পাঁচ বছরে কোকা কোলা খাদ্যমাণ নিয়ন্ত্রণকারী এবং যারা খাদ্য দ্রব্যের গ্রহণযোগ্যতার সনদপত্র দেন তাদের ৮৯ লক্ষ পাউণ্ড বা ১০৮ কোটি বাংলাদেশী টাকা ঘুষ দিয়েছে।
সাধারণতঃ ক্ষমতাধর দেশ এবং জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সংস্থায় যে সমস্ত খাদ্যবিজ্ঞানী কাজ করেন তাদেরকে এই ঘুষ প্রদান করা হয়েছে।
সম্প্রতি কোকা কোলা কর্তৃক “স্বাস্থ্যকর খাদ্য” বিষয়ে গবেষণাকারী ব্রিটিশ বিজ্ঞনীদের ঘুষ প্রদানের বিষয়টি জানাজানি হয়েছে এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
প্রাথমিক তথ্য পাওয়ার পর ব্রিটেনের “টাইম” ম্যাগাজিন ঘচনাটি তদন্ত করে দেখতে পায় কোকা কোলা বিভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নিয়ে ব্রিটিশ খাদ্য বিজ্ঞানীদের “পেশাদার ফি”র নামে ঘুষ দিয়েছে। যাদের এসব ঘুষ দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে এমন বিজ্ঞানীও আছেন যারা কোকা কোলা’র খাদ্যমাণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন এবং কোকা কোলা বা মিষ্টি কোমল পানীয়ের সাথে ওবেসিটি’র সম্পর্ক আছে বলে মত দিয়েছিলেন।
তদন্তে বেরিয়ে আসে ২৭ জন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী কোকা কোলা’র কাছ থেকে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার পাউণ্ড বা ৫ লক্ষ ২০ হাজার ডলার গ্রহণ করেছেন।