বোতল বোতল সিরাপ শেষ হচ্ছে অথচ কাশি কমছে না। রাত বিরাতে শুকনো কাশির ধমকে ঘুমের দফারফা। সঙ্গে বুকে ব্যথাটাও বাড়ছে ডাক্তার তো অবশ্যই দেখাবেন। কিন্তু কাশির কারণ যদি ঠান্ডা লাগা বা দূষণ হয়। তাহলে শুধু সিরাপে কাজ হবে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন কাশি হলে কিছু খাবারেও লাগাম দিতে হয়। নইলে যতই সিরাপ, মধু, আদা খান, কাশির ধমক থামবে না। আজ দেয়া হলো ঠিক কি সেই খাবার যা খাওয়া উচিত না।
দুধ :
কাশি হলে অনেকেই বলেন গরম দুধ খেতে। এতে গলায় আরাম হলেও একই সঙ্গে দুধ ফুসফুস ও গলায় মিউকাস প্রোডাকসন বাড়িয়ে দেয়। কাশি হলে তাই দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
টক জাতীয় ফল :
যাতে সাইট্রিক অ্যাসিড রয়েছে, কাশি হলে খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা। সাইট্রিক অ্যাসিড গলায় সংক্রমণ ঘটায় ও কফ বাড়িয়ে দেয়।
প্রক্রিয়াজাত খাবার :
প্রক্রিয়াজাত খাবার কাশি চলাকালীন একেবারেই ঠিক নয়। কাশি বাড়বে। ব্রেড, পাস্তা, বেকড খাবার, চিপস বা সুগারি ডেসার্টে কাশি বাড়ে। বদলে শাকসবজি বা পুষ্টিকর খাবারে মন দিন। বিশেষ করে ভিটামিন ‘সি’ যে খাবারে রয়েছে।
ডিহাইড্রেশন :
কাশি হলে গলা শুকনো একেবারেই রাখা ঠিক নয়। চিকিৎসকরা বলছেন, তরল খাবার যেমন স্যুপ খেতে পারেন। সঙ্গে ওকটু-আধটু চা কফি খেতে পারেন। তবে এনার্জি ড্রিঙ্ক থেকে বিরত থাকুন।
ভাজাভুজি :
কাশি হলে অনেক সময়ই মুখে রুচি থাকে না। অনেকেই ভাজা খাবার খেয়ে রুচি ফেরানোর চেষ্টা করেন। ওটাই ভুল করেন। তাতে কাশি বাড়ে। ফাস্ট ফুড, জ্যাঙ্ক ফুড কাশি হলে ডাক্তাররা পুরোপুরি ছাড়তে বলছেন।
ডিহাইড্রেশন :
কাশি হলে গলা শুকনো একেবারেই রাখা ঠিক নয়। চিকিৎসকরা বলছেন, তরল খাবার যেমন স্যুপ খেতে পারেন। সঙ্গে ওকটু-আধটু চা কফি খেতে পারেন। তবে এনার্জি ড্রিঙ্ক থেকে বিরত থাকুন।
টক জাতীয় ফল :
যাতে সাইট্রিক অ্যাসিড রয়েছে, কাশি হলে খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা। সাইট্রিক অ্যাসিড গলায় সংক্রমণ ঘটায় ও কফ বাড়িয়ে দেয়।
প্রক্রিয়াজাত খাবার :
প্রক্রিয়াজাত খাবার কাশি চলাকালীন একেবারেই ঠিক নয়। কাশি বাড়বে। ব্রেড, পাস্তা, বেকড খাবার, চিপস বা সুগারি ডেসার্টে কাশি বাড়ে। বদলে শাকসবজি বা পুষ্টিকর খাবারে মন দিন। বিশেষ করে ভিটামিন ‘সি’ যে খাবারে রয়েছে।