এপসম সল্ট কি? এপসম সল্টের ১৯টি বিস্ময়কর উপকারিতা জেনে নিন 

0
537
এপসম সল্ট এর ব্যবহার
এপসম সল্ট এর ব্যবহার

আমরা খাবারে যে লবণ খাই তা ইপসম লবণ নয়। ইপসমকে লবণ বলা হয় কারণ, এর রাসায়নিক গঠন। ইপসম ইংল্যান্ডের একটি স্থান যেখানে প্রাকৃতিক ঝর্ণা থেকে এ লবণ পাওয়া যায়।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানান সমস্যা লেগেই আছে। ছোটখাটো অসুখ বা রোগের জন্যে আমরা অনেক সময়েই ঘরোয়া টোটকা কাজে লাগিয়ে থাকি যার সুফল আমরা হাতেনাতে পাই। এরকমই একটা ঘরোয়া টোটকা হলো এপসম সল্ট। আমরা অনেকেই এর নাম শুনেছি। কিন্তু আমাদের শরীরের উপর এর প্রভাব বা সুফল অনেকটাই। ঠিক কি এই এপসম সল্ট? এপসম সল্ট কিন্তু সাধারণ লবণ বা টেবিল সল্ট থেকে পুরোটাই আলাদা। আদপেই এটা সল্ট বা লবণ নয়। শুধুমাত্র দেখতে লবণের মত এবং লবণের মতই কেলাসাকার বলে একে সল্ট বলা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম ম্যাগনেসিয়াম সালফেট। ম্যাগনেসিয়াম আমাদের শরীরের অত্যাবশকীয় খনিজ যা এই এপসম সল্টে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। দু ধরনের এপসম সল্ট হয়। একটা কৃষিকাজে ব্যবহারের জন্যে, আর একটা রান্নার জন্য। এই এপসম সল্টের অনেক গুণ আছে যার জন্যে এর কদর অনেক বেশি। অনেক কাজে এবং আমাদের শরীরের অনেক উপকারে লাগে এই লবণ। তার মধ্যে সেরা ১৯টি ব্যবহার আপনাদের জন্যে আজ সাজিয়ে দেওয়া হলো।

ত্বকের মৃতকোষ দূরীকরণে সাহায্য করে : 

অন্যান্য দানাদার লবণের মতো এপসম সল্টও এক্সফোলিয়্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারে, অর্থাৎ এ লবণ ত্বকের মৃতকোষ তুলে ফেলতে সহায়তা করে, এপসম সল্ট কাউন্সিলের প্রতিবেদন অনুযায়ী। ১/৪ কাপ নারকেল তেলে দুই টেবিল চামচ এপসম সল্ট মিশিয়ে ঠোঁট থেকে পায়ের আঙুল পর্যন্ত ত্বকের যেকোনো স্থানের মৃতকোষ দূর করতে ঘষতে পারেন।

আর্থ্রাইটিসের ব্যথা হ্রাস করে :

জয়েন্টের ব্যথা কমাতেও এপসম সল্ট ব্যবহার করতে পারেন। রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের যেসব লোক তাদের জয়েন্টকে কুসুম গরম পানির এপসম সল্ট বাথে ডুবিয়েছিল তাদের আর্থ্রাইটিসের ব্যথা উল্লেখযোগ্য মাত্রায় হ্রাস পেয়েছিল, কিন্তু যারা এ কাজে সাধারণ লবণ ব্যবহার করেছিল তারা এ ধরনের সুফল পাননি, ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল রিউম্যাটলজিতে প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে। এক গ্যালন বা পাঁচ লিটার পানিতে দুই কাপ এপসম সল্ট মিশিয়ে তাপ দিন- লবণ মিশ্রিত এ পানি কুসুম গরম পানিতে রূপ নিলে আক্রান্ত জয়েন্টকে ভেজান অথবা সেখানে গরম সেঁক দিন।

একজিমা উপশম করে :

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল একজিমা অ্যাসোসিয়েশন শুষ্ক, খসখসে ও চুলকানিযুক্ত লাল ত্বক অথবা একজিমার ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে এপসম সল্ট বাথের পরামর্শ দিচ্ছে। আপনার একজিমা থাকলে ত্বককে আরাম দিতে এপসম সল্ট লবণ মিশ্রিত পানিতে কিছুসময়ের জন্য বসে থাকতে পারেন।

স্নায়ুতন্ত্রকে ভালো রাখে

আরও পড়ুনঃ   গোলাপ জলের ৮ উপকার

এপসম সল্ট আমাদের স্নায়ুতন্ত্রের জন্যে উপকারী। পরিমিত পরিমাণে এই সল্ট আমাদের স্নায়ুতন্ত্রকে ভালো রাখে। এর ম্যাগনেসিয়াম আয়নের উপস্থিতি স্নায়ুকে বাইরের এবং শরীরের ভিতরের সংকেত পাঠাতে এবং পেতে সাহায্য করে।

স্ট্রেস কমাতে

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ধীরে ধীরে ঘাতক হয়ে ওঠে। একে নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। অনেকেই এপসম সল্ট মিশ্রিত পানিতে উষ্ণ গোসলের কথা শুনেছেন। এ পদ্ধতিতে উদ্বেগ হ্রাস পায়। পেশিগুলোকে শিথিল করে। মন শান্ত হয়। ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলিনার এক গবেষণায় বলা হয়, ম্যাগনেসিয়ামের অভাবে মানসিক প্রশান্তি নষ্ট হয়। তাই নিউরোসাইকিয়াট্রিক ডিস-অর্ডারের চিকিৎসায় এপসম সল্ট দারুণ।

সুগারকে নিয়ন্ত্রণ করে

আজকের দিনে কম বেশি প্রায় সবার ব্লাড সুগার আছে। সুগার এমন এক ক্ষতিকারক রোগ যা শরীরের বাকি কর্ম ক্ষমতা ক্রমশ নষ্ট করতে থাকে। এই এপসম সল্ট আমাদের শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে কারণ এতে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। পরিণামে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ডায়াবেটিস হওয়ার ভয় অনেকটাই কমে যায়।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে এপসম সল্ট ল্যাক্সাটিভ (মল নিঃসারক) হিসেবে কাজ করতে পারে, অর্থাৎ এপসম সল্ট ও পানির দ্রবণ কোষ্ঠকাঠিন্যে মলত্যাগে সহায়তা করে। একটি গবেষণা বলছে যে এপসম সল্ট মিশ্রিত পানি পানে শক্তিশালী ল্যাক্সাটিভ ইফেক্ট পাওয়া যায়। আট আউন্স পানিতে দুই চা-চামচ এপসম সল্ট মিশিয়ে পান করতে পারেন। এ পানীয়তে স্বাদ আনতে লেবুর রস যোগ করতে পারেন।

ম্যাগনেসিয়াম এবং সালফারের ভারসাম্য বজায় রাখে

পরিশ্রুত জল খাওয়ার জন্যে আমরা অনেক সময় ফিল্টারের জল ব্যবহার করি। এতে অন্য খারাপ জিনিসের সাথে অনেক সময় জলের প্রয়োজনীয় খনিজ বেরিয়ে যায়। যার মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম এবং সালফারের ঘাটতি অন্যতম। সালফারের ঘাটতি খুব কম দেখা গেলেও ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি অনেকের মধ্যেই দেখা যায়। এপসম সল্ট এই ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে।

সোরিয়াসিসে আরাম দেয় :

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সোরিয়াসিস অ্যাসোসিয়েশন যন্ত্রণাদায়ক, চুলকানিযুক্ত প্লেকের চিকিৎসা ও সোরিয়াসিসের আঁইশ দূর করতে এপসম সল্টকে ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার করতে পরামর্শ দিচ্ছে। এ সংস্থার প্রতিবেদনে আরো আছে, কিন্তু নিশ্চিত হোন যে সোরিয়াসিস আক্রান্ত স্থানকে এপসম ও পানির দ্রবণে ভেজানোর পর আর্দ্র করেছেন, কারণ এ লবণ ত্বককে খুব শুষ্ক করতে পারে আর শুষ্ক ত্বকের সোরিয়াসিস আরো খারাপ হতে পারে।

সাইনাসের যন্ত্রণা দূর করে

অনেকেই আছেন যারা মাথার যন্ত্রণায় কষ্ট পান। মাথার যন্ত্রণা, বিশেষত: সাইনাসের ব্যাথা কমানোর ক্ষেত্রেও এপসম সল্ট একই ভাবে কার্যকরী। রোজমেরি, ল্যাভেন্ডার তেলের মত এসেনশিয়াল তেলের সাথে এপসম সল্ট মিশিয়ে তার ঘ্রাণ নিতে থাকলে অল্প সময়েই সাইনাসের যন্ত্রণা থেকে আরাম পাবেন। ইন্টিগ্রেটিভ মেডিসিনের ডাক্তার তাজ ভাটিয়া বলেন, সাইনাস খুলতে অথবা নাকবদ্ধতা দূর করতে এপসম সল্ট, রোজমেরির নির্যাস ও ইউক্যালিপটাসের নির্যাস মিশ্রিত সিদ্ধ পানির বাষ্প শ্বাস টেনে গ্রহণ করলে কার্যকর ফল পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু এ প্রক্রিয়ার সময় নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন, যেন দুর্ঘটনাক্রমে আপনার সাইনাস ক্ষতিগ্রস্ত হতে না পারে।

আরও পড়ুনঃ   কলমি শাকের গুণ তথা কলমি শাকের অবিশ্বাস্য উপকারিতা জেনে নিন

মুখ ও শরীরের স্ক্রাব হিসাবে

সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এপসম সল্ট সমান ভাবে সাহায্য করে। আধ চামচ এপসম সল্ট পরিমাণ মতো অলিভ অয়েলে মিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল আপনার জন্যে বডি স্ক্রাব। মধু আর অলিভ অয়েলে এই সল্ট মিশিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন ফেসিয়াল স্ক্রাব। এপসম সল্ট মুখের বা শরীরের মৃত কোষগুলোকে সহজেই পরিষ্কার করে।

 পোকামাকড়ের কামড়ের ব্যাথা কমাতে

কোন অজানা পোকা অনেক সময়েই আমাদেরকে কামড়ায়। ডক্টরের কাছে যাওয়ার আগে সাময়িক উপশম পেতে উষ্ণ জলে এপসম সল্ট মিশিয়ে কামড়ের জায়গায় লাগান। আরাম পাবেন। মৌমাছি বা অন্য কোন কিছু কামড়ালে তার হুল বের করতে এই একি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।

পায়ের ব্যাথা

অতিরিক্ত হাঁটাহাঁটি করলে আমাদের পায়ের পাতা খুব ব্যাথা হয়। ক্লান্তি নেমে আসে সারা পায়ে। এপসম সল্ট দিয়ে এই ব্যাথা সহজেই দূর করা যায়। এক গামলা জলে এক চামচ সল্ট মিশিয়ে মিনিট কুড়ি পা ডুবিয়ে রাখুন। ম্যাজিকের মতন কাজ হবে, আরামও পাবেন।

কৃষিকাজে, বাগান করতে

ম্যাগনেসিয়াম শুধু আমাদের মানবদেহে না, উদ্ভিদের ক্ষেত্রেও কাজে লাগে। নিজের ছোট বাগান করবেন ভাবছেন, মাটি কি করলে উর্বর হবে তাই নিয়ে চিন্তিত। এই ক্ষেত্রে এপসম সল্ট মাটিতে মিশালে উর্বরতা বৃদ্ধি পাবে।

স্প্লিন্টার বা হুল অপসারণ সহজতর করে :

আপনার শরীরে স্প্লিন্টার বা কঠিন বস্তুর তীক্ষ্ম টুকরো ঢুকলে ওই স্থানকে এপসম সল্ট মিশ্রিত পানিতে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে এটি সহজে অপসারণ করা যেতে পারে, যুক্তরাষ্ট্রের এপসম সল্ট কাউন্সিল অনুসারে। এ সংস্থার প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ আছে, এপসম সল্ট ত্বকের ওপর ওসমোটিক প্রেশার বৃদ্ধি করে, যা শরীরে বিদ্ধ হওয়া কোনো বস্তুকে ত্বকের বাইরের দিকে টানে।

পায়ের ছত্রাক ঘটিত সমস্যা দূর করে : 

এপসম সল্টের মেশানো পানিতে পা ভিজালে পায়ের ছত্রাকজনিত সমস্যা প্রতিরোধ ও প্রতিকার হতে পারে, বলেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞ রায় সাহেলিয়ান। তিনি আরো বলেন, ‘এপসম সল্ট ড্রাইং এজেন্ট (ত্বক শুষ্ককারী) হিসেবে কাজ করে।’

পেশির ব্যথা কমায় :

বাথটাবে এপসম সল্ট মিশিয়ে বসে/শুয়ে থাকা জনপ্রিয়তা পাওয়ার একটি কারণ হচ্ছে, এটি কঠোর পরিশ্রম বা ব্যায়ামের পর মাংসপেশিতে যে ব্যথা অনুভূত হয় তা উপশমে সহায়তা করতে পারে। কিছু বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে, এ লবণের কেমিক্যাল কম্পোজিশন (ম্যাগনেসিয়াম সালফেট) ত্বকে শোষিত হয়ে পেইন রিসেপ্টরকে বাধা দিয়ে ব্যথার অনুভূতি হ্রাস করতে পারে। এটা সত্য যে ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণে পেইন রিসেপ্টর বাধাপ্রাপ্ত হয়, কিন্তু এপসম সল্টের বাথে বসলেই যে পেশি ব্যথা নিরাময় হবে এমনটা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না, বলেন এমএমজে ল্যাবসের প্রতিষ্ঠাতা/সিইও ও মেডিক্যাল কলেজ অব জর্জিয়ার সহযোগী অধ্যাপক অ্যামি বাক্সটার। তাই এপসম সল্ট বাথ আপনার পেশি ব্যথা দূর করুক কিংবা না করুক, আপনি অন্তত রিলাক্স হতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ   ঔষধি গুণে ভরা পুদিনা পাতা

দূষিত উপাদান দূরীকরণ

এপসমের সালফেট দেহ থেকে সব ধরনের দূষিত উপাদান বের করে দিতে কাজ করে যায়। বলা হয়, কোষের ‘হেভি মেটাল’ বিষ তাড়াতে এই লবণ বেশ শক্তিশালী। মানুষের ত্বকে অসংখ্য ক্ষুদ্র ছিদ্র থাকে। এগুলো মেমব্রেনের মতো কাজ করে। গোসলের পানিতে ম্যাগনেসিয়াম ও সালফেট থাকলে ‘রিভার্স অসমোসিস’ ঘটে। এ পদ্ধতিতে ত্বকের ভেতর থেকে ক্ষতিকর লবণ ও দূষিত উপাদান বের করে দেওয়া হয়। গোসলের জন্য কমপক্ষে দুই কাপ এপসম সল্ট নিতে হবে। শরীর ভেজাতে হবে কমপক্ষে ৪০ মিনিট ধরে। প্রথম ২০ মিনিটে ক্ষতিকর উপাদান বের হয়ে যাবে। পরের ২০ মিনিটে প্রয়োজনীয় খনিজ দেহে প্রবেশ করবে।

ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি

সুস্বাস্থ্যর জন্য দেহে পর্যাপ্ত ম্যাগনেসিয়াম থাকা দরকার। আর এই খনিজের অভাবে ভোগা অতি সাধারণ সমস্যার নাম ‘হাইপোম্যাগনেসেমিয়া’। অ্যালকোহল গ্রহণ, মারাত্মক ডায়রিয়া, পুষ্টিহীনতা ইত্যাদি কারণে এই খনিজের অভাবে ভুগতে পারেন আপনি। এপসম সল্ট মিশ্রিত পানিতে স্রেফ দুই পা কিংবা শরীর ভিজিয়েই ম্যাগনেসিয়াম সংগ্রহ করা সম্ভব। দেহের তিন শতাধিক পাচক রস নিয়ন্ত্রণ করে ম্যাগনেসিয়াম। পেশির কাজ, শক্তি উৎপাদন, বৈদ্যুতিক তরঙ্গ এবং দূষিত উপাদান হটানোর কাজে এই খনিজের ভূমিকা আছে। হৃদরোগ, স্ট্রোক, আর্থ্রাইটিস, অস্টেওপোরোসিস, ক্রনিক ফ্যাটিগ সিনড্রোম, হজমের অসুবিধা ইত্যাদির ঝুঁকি কমাতেও সহায়ক।

শতশত বছর ধরে কোষ্ঠকাঠিন্য, একজিমা ও ফাইব্রোমায়ালজিয়া বা সারা শরীরে ব্যথার চিকিৎসা হিসেবে এ লবণ ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে এপসম সল্ট কোনো লবণ নয়, এটি দেখতে লবণের মতো বলে এরকম নামকরণ হয়েছে। এপসম সল্ট হচ্ছে একটি রাসায়নিক যৌগ যেখানে ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ও অক্সিজেন রয়েছে। যখন এ লবণকে পানিতে মেশানো হয় তখন এটি থেকে ম্যাগনেসিয়াম ও সালফেট আয়ন নির্গত হয়, যা ত্বকের মাধ্যমে শোষিত হয়ে গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক কাজে অবদান রাখে।

আরো পড়ুনঃ

ইপসম সল্ট: স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য চর্চায় জাদুকরী প্রোডাক্ট ইপসম সল্ট

ইপসম সল্ট কী? ইপসম সল্টের উপকারিতা, ব্যবহার এবং ক্ষতিকর দিক—

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

2 + 3 =